Wellcome to National Portal

 

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ নভেম্বর ২০২৪

সম্বন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

শহর ব্যাপী সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপর বাস্তব সম্মত জ্ঞান প্রসারের লক্ষ্যে CWIS-FSM Support Cell কর্তৃক সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ধারণাপত্র ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। এ ধারণা পত্রে সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে।ধারণা পত্রে আধুনিক প্রযুক্তি যেমন- ওমনিপ্রসেসর, গ্যাসিফায়ার প্রযুক্তির বর্ণনা করা হয়েছে।নিচের ফ্লো-ডায়াগ্রাম এর মাধ্যমে সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি আলোকপাত করা হলো।
 
সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপর ধারণা পেতে নিচের ভিডিওটি দেখুন। এখানে ক্লিক করুন।

 

 

বিভিন্ন প্রকাশনা

প্রকাশনার তারিখ বিবরণ ডাউনলোড
মে ২০২৪

দ্রুত নগরায়ণও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের কারণে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন ব্যবস্থা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও বর্জ্যের পরিমাণ বাড়ার সাথে সাথেবর্জ্যব্যবস্থাপনায়বড়োধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। শহরাঞ্চলেস্যানিটেশন সেবা কার্যকর করতে(FSM) বিশেষভাবে জরুরি, বিশেষ করে সেপটিক ট্যাংক ও পিট ল্যাট্রিন ব্যবহারকারীদের জন্য। তবে, পয়ঃবর্জ্য  ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত বাস্তবায়ন প্রায়ই পরিবেশ দূষণ ও স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

এই সমস্যা সমাধানে জনস্বাস্থ্যপ্রকৌশলঅধিদপ্তরেরCWIS-FSM সাপোর্টসেল "অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশনের জন্য ব্যবসায়িকমডেল: বাংলাদেশের সমন্বিতবর্জ্যব্যবস্থাপনায়পয়ঃবর্জ্যব্যবস্থাপনারবিশ্লেষণ" শীর্ষক একটি মাঠপর্যায়েরবিশ্লেষণমূলকমূল্যায়নপ্রস্তুতকরেছে। এই গবেষণায় বর্তমান পয়ঃবর্জ্যব্যবস্থাপনায় (FSM)প্রচলিতব্যাবসায়িকমডেলগুলো পর্যালোচনা করা হয়েছে, যা FSM সেবাদান ও মূল স্টেকহোল্ডারদের ভূমিকা নিয়ে মূল্যবান তথ্য প্রদান করে। এটি কার্যকর ও বিস্তৃতভাবে প্রযোজ্য ব্যাবসায়িকমডেলগুলোর মূল্যায়ন, FSM সফল করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং এই মডেলগুলোর পুনরাবৃত্তির সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করে।

নীতিনির্ধারক, সেবা প্রদানকারী, এবং গবেষকদের জন্য এই গবেষণাটি বাংলাদেশের সমন্বিতবর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করে। এটি নতুন ধারণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে এবং শহরব্যাপীঅন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন (CWIS) উন্নয়নের প্রচেষ্টাকে বেগবান করতে সহায়ক।

মে ২০২৪

শহরব্যাপীঅন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন (CWIS) হলো একটি সর্বজনীনসামাজিক প্রক্রিয়া, যা স্যানিটেশন সেবার পুরো কাঠামোজুড়ে নিরাপদ, কার্যকর, এবং টেকসই মানব বর্জ্যব্যবস্থাপনা-সহ শহরের সকলের জন্য পর্যাপ্ত ও টেকসই স্যানিটেশন পরিষেবারঅংশগ্রহণনিশ্চিত করে। অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন পরিষেবা প্রদানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যার লক্ষ্য পরিবেশও জনস্বাস্থ্যসুরক্ষায় মনোযোগ প্রদান করা।

সমন্বিতবর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য একটি কার্যকর প্রচারাভিযানে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণ, বিশেষ করে কমিউনিটিরসক্রিয়সম্পৃক্ততা, অত্যন্ত জরুরি। শহরব্যাপীঅন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশনের লক্ষ্য অর্জনে এই নীতিগুলো মেনে একটি সহায়ক জনসম্পৃক্তকরণ নির্দেশিকা সময়েরদাবিদার।

এই নির্দেশিকায় স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষের (পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদ) নেতৃত্বে যে-কোনো শহর বা গ্রামীণ পরিবেশে পরিকল্পনা এবং বাজেট বরাদ্দের মাধ্যমে কিভাবে দীর্ঘমেয়াদিজনসচেতনতা কার্যক্রম গ্রহণ করা উচিত, সেদিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এটি সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা থেকে শুরু করে সঠিক বাস্তবায়ন, পর্যবেক্ষণ এবং ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের চ্যালেঞ্জগুলোমোকাবিলায়প্রয়োজনীয়দিঙ্‌নির্দেশনাপ্রদান করে।

মে ২০২৪

শহরব্যাপীঅন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন (CWIS) একটি সার্বজনীন সামাজিক প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে স্যানিটেশন সেবার পুরো কাঠামোজুড়ে নিরাপদ, কার্যকর, ও টেকসই মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যবস্থা করা হয়, যাতে শহরের সব বাসিন্দা পর্যাপ্ত ও টেকসই স্যানিটেশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্তহন। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য ৬.২ অর্জনের জন্য শহরে সকলের জন্য নিরাপদ ও ন্যায়ভিত্তিকস্যানিটেশন সেবা নিশ্চিত করতে দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিমূলক শহর কর্তৃপক্ষের সম্পদ ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২০ সালের জাতীয় কর্মপরিকল্পনার আওতায় CWIS-FSM Support Cell, জনস্বাস্থ্যপ্রকৌশলঅধিদপ্তরএর মাধ্যমে এই অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন সেবার সহায়ক নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হয়েছে।

এই নির্দেশিকায় শহরের প্রতিটি নাগরিকের জন্য নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করতে শহর কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা যাচাই, পরিকল্পনা প্রণয়ন, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, গ্রহণযোগ্য ব্যবসায়িক মডেল,সমন্বিতবর্জ্য ব্যবস্থাপনার আধুনিক প্রযুক্তিগত সমাধান, জেন্ডার সমতা প্রতিষ্ঠা এবং মাঠপর্যায়ে জনসম্পৃক্তকরণের নির্দেশনাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

মে ২০২৪

এই নির্দেশিকাটি অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশন পরিষেবার পরিকল্পনাও উন্নয়নে জেন্ডার-সংক্রান্ত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করতে তথ্য, কৌশল এবং ধাপে ধাপেদিঙ্‌নির্দেশনাপ্রদান করে। এটি বিশেষভাবে নারীদের, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের, স্যানিটেশন ও বর্জ্যকর্মী এবং অন্যান্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চাহিদা পূরণের প্রতি গুরুত্ব দেয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলকস্যানিটেশনের জন্য জেন্ডারবিষয়কসমতা অন্তর্ভুক্তি নির্দেশিকা এই উদ্যোগগুলোকে জেন্ডার-রূপান্তরমূলক(Transformative)করতে চায়, যাতে স্যানিটেশন পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা, পর্যবেক্ষণ এবং মূল্যায়নের প্রতিটি ধাপে জেন্ডারসমতাআনয়নে-সংবেদনশীল দৃষ্টিভঙ্গি যুক্ত হয়। এটি অন্তর্ভুক্তিমূলকসিদ্ধান্তগ্রহণ, সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং সম্পদের ন্যায়সংগত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে, যাতে প্রকল্পগুলো কেবল জেন্ডারসমতা-সংবেদনশীলই নয়, বরং সবার জন্য নিরাপদ স্যানিটেশন সেবায় ন্যায্যতা ও অধিকারেরপ্রতিশ্রুতিও প্রদান করে।

মে ২০২৪

এই সহায়ক নির্দেশিকাটিরমূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের পয়বর্জ্যশোধনাগার(FSTP) এবং সমন্বিতবর্জ্যব্যবস্থাপনার (IWM) প্ল্যান্টগুলোর জন্য কার্যক্ষমতা-ভিত্তিক জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা। এতে শহুরে স্যানিটেশনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে এবং ২০২১-২০৩০ সালের জাতীয় কর্ম পরিকল্পনা (National Action Plan) অনুমোদনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা ফিকালস্লাজ ম্যানেজমেন্ট (IRF-FSM) বাস্তবায়নে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনিকাঠামো কার্যকর করার নির্দেশনা দেয়।

নির্দেশিকাটির উদ্দেশ্য হলো, এসব প্ল্যান্টের জন্য একটি মেট্রিক্স ও সার্ভিস লেভেল বেঞ্চমার্ক (SLB) ব্যবস্থার মাধ্যমে কার্যক্ষমতা এবং জবাবদিহিতারএকটি সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড তৈরি করা। এতে একটি মূল্যায়ন কাঠামো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা পৌরসভাগুলিকে FSTP ও IWM প্ল্যান্টগুলোর কার্যক্ষমতা যেমন ক্ষমতা, প্রবাহের হার, ডিজাইন, মূলধনীব্যয় (CAPEX) এবং পরিচালনব্যয়ের(OPEX)মতো সূচকের ভিত্তিতে মনিটরিংও মূল্যায়ন করতে সহায়তা করবে। বাংলাদেশের বিদ্যমান প্ল্যান্টগুলোর অবস্থানও মানচিত্রে প্রদর্শিত হয়েছে।এই সহায়ক নির্দেশিকাশহরগুলির জন্য নির্দিষ্ট মেট্রিক্স ও ফলাফলের ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ এবং জবাবদিহিতা-সহদায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

মে ২০২৪

এই নির্দেশিকায় বাংলাদেশেরবর্জ্যব্যবস্থাপনায়সহায়ক প্রকল্পগুলোর জন্য উপযুক্ত স্যানিটেশন প্রযুক্তি বাছাইয়ের একটি সহজ পদ্ধতি উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে বিভিন্ন প্রযুক্তির কারিগরি দিক, বৈশিষ্ট্য, বাস্তবায়নযোগ্যতা, ব্যবহারের স্থান, প্রয়োজনীয় সম্পদ, সম্ভাব্য বর্জ্যউৎপাদন, বর্জ্যপরিশোধনেরপ্রক্রিয়া, এবং খরচ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে প্রকল্পের চাহিদা অনুযায়ী সঠিক স্যানিটেশন প্রযুক্তি সহজেই নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী বর্জ্যপরিশোধনের ফলাফল কেমন হওয়া উচিত, সেটিও উল্লেখ করা হয়েছে, যা প্রযুক্তি মূল্যায়নে সহায়ক হবে।

এইনির্দেশিকায়বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের নতুন পন্থাও প্রস্তাব করা হয়েছে। আধুনিক স্যানিটেশন প্রযুক্তি বর্জ্যকে মূল্যবান সম্পদে রূপান্তরিত করে, যা বর্জ্যনিষ্কাশনেরবাইরেওটেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, সম্পদ পুনরুদ্ধার, এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) অর্জনে সহায়ক। জনস্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী, পরামর্শক এবং নীতিনির্ধারকদের জন্য স্বাস্থ্যকর ও টেকসই সমাজ গড়তেমাঠপর্যায়েএই নির্দেশিকাটির বাস্তবায়নবিশেষ সহায়ক হবে।

নভেম্বর ২০২২

সমন্বিত বর্জ্য (পয়ঃবর্জ্য ও কঠিনবর্জ্য) পরিশোধন বিষয়ক ধারণা পত্র

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত এই ধারণা পত্রটিতে শহর ও গ্রামাঞ্চলে সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপর আলোকপাত করা হয়েছে। দেশের ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় প্রস্তাবিত পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনার আলোকে এবংকঠিন বর্জ্য বিধিমালা ২০২১ নির্দেশনা অনুযায়ী পয়ঃবর্জ্য ও কঠিন বর্জ্য একই সাথে পরিশোধন প্রক্রিয়াকে এ ধারণা পত্রে সন্নিবেশিত করা হয়েছে। এছাড়াও,সরকারের চলমান আশ্রয়ণ প্রকল্পে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিকে বিশেষ ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ধারণা পত্রটিতে সমন্বিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিক প্রযুক্তি যেমন গ্যাসিফায়ার, ওমনিপ্রসেসর এর বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও নিরাপত্তা-সহ জনসচেতনতার বিষয়টিকে ও আলোকপাত করা হয়েছে। CWIS-FSM Support Cell- এর সহযোগিতা এই ধারণাপত্রটি প্রণয়ন করা হয়েছে।

অক্টোবর ২০২২

সেপটিক ট্যাংকের কার্যপ্রণালি ও রক্ষণাবেক্ষণ সহায়িকা

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত এই সহায়িকাটিতে সেপটিক ট্যাংকের কার্যকারিতা-সহ রক্ষণাবেক্ষণের সম্ভাব্য সকল বিষয়ের উপর আলোকপাত করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করণের যান্ত্রিক-পদ্ধতির চিত্র গত উপস্থাপন ও সম্ভাব্য ঝুঁকি সমূহ মোকাবিলায় করণীয় উল্লেখ করা হয়েছে। এই সহায়িকায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড-২০২০ অনুসরণে সেপটিক ট্যাংকের নকশা সংযুক্ত করা হয়েছে। CWIS-FSM Support Cell- এর সহযোগিতায় এই সহায়িকাটি প্রণয়নকরা হয়েছে।